জাস্ট ফ্যামিলির দিকে তাকিয়ে আমি এই বিয়ে করতে যাচ্ছি। বিলিভ কর তোমার মত করে আমি জিবনে কখনও কোনদিন কাউকে ভালোবাসতে পারবোনা।
আমি জানি ও কি রকম ভালো, আমি জানি ও সত্যি বলছে। কিন্তু মনটা তো তাও মানে না। যেভাবে পারি, যতশক্তি দিয়ে পারি সব কিছু দুমড়ে মুচড়ে ফেলে ওকে আমার কাছে রেখে দিতে মন চায়! ও শুধু চলে যাবার জন্য আমার অনুমতির অপেক্ষা করছে। আমি হা করে তাকিয়ে থাকি, চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। কি বলব বুঝতেছিনা। অবশেষে বললাম, নাহ আমি তোমাকে ছাড়বোনা। আমি পারবনা, আমি জানি আমি অনেক শক্ত একটা ছেলে, কিন্তু আমি এটা পারবোনা।
ও দুহাত দিয়ে আমাকে ঝাকি মেরে বলে তাহলে দেখ। আমি ফেলফেল করে ওর দিকে তাকিয়ে দেখি ও জামার হাতা গুটিয়ে কাধ পর্যন্ত উঠাচ্ছে। আমাকে দেখাল ওর শরীরে কি বিষম দাগ! আমার জন্য ও এমনভাবে মার খেল! কিছু বলতে পারছিনা। চোখ দিয়ে পানির প্রবাহ আরো বেড়ে গেল। তারপর ও বলল, তুমি কি আরো দাগ দেখতে চাও? আমার সারা শরীরে দাগ। আর তোমার অনুমতি না পেলে আমি কাউকেই বিয়ে করতে পারবনা, যার ফলাফল হবে আরো মারের দাগ পড়বে আমার শরীরে।
কি বলব বুঝতে পারছিলাম নাহ। হঠাত মাথায় আগুন চড়ে গেল। ওকে এক ধাক্কায় সরিয়ে দিলাম, ওর দিকে না তাকিয়েই হাটতে শুরু করলাম আর শুধু বললাম ওকে যাও, আমি বিদায় দিয়ে দিলাম। পিছনে আর একবারও তাকালাম নাহ, পাছে যদি মাথার আগুনটা আবার নিভে যায়। পিছন থেকে শুনলাম আমার অনেক পরিচিত এক নারী কান্নাজড়িত কন্ঠে ডাকছে আমায়। কিন্তু আমাকে যে হাটতেই হবে, থামার সুযোগ নেই। হাটতে হাটতেই এই কন্ঠটা ক্ষীন থেকে ক্ষীনতর হবে, তারপর এক সময় হারিয়ে যাবে রাস্তার শব্দের ভীড়ে!
আমি জানি ও কি রকম ভালো, আমি জানি ও সত্যি বলছে। কিন্তু মনটা তো তাও মানে না। যেভাবে পারি, যতশক্তি দিয়ে পারি সব কিছু দুমড়ে মুচড়ে ফেলে ওকে আমার কাছে রেখে দিতে মন চায়! ও শুধু চলে যাবার জন্য আমার অনুমতির অপেক্ষা করছে। আমি হা করে তাকিয়ে থাকি, চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। কি বলব বুঝতেছিনা। অবশেষে বললাম, নাহ আমি তোমাকে ছাড়বোনা। আমি পারবনা, আমি জানি আমি অনেক শক্ত একটা ছেলে, কিন্তু আমি এটা পারবোনা।
ও দুহাত দিয়ে আমাকে ঝাকি মেরে বলে তাহলে দেখ। আমি ফেলফেল করে ওর দিকে তাকিয়ে দেখি ও জামার হাতা গুটিয়ে কাধ পর্যন্ত উঠাচ্ছে। আমাকে দেখাল ওর শরীরে কি বিষম দাগ! আমার জন্য ও এমনভাবে মার খেল! কিছু বলতে পারছিনা। চোখ দিয়ে পানির প্রবাহ আরো বেড়ে গেল। তারপর ও বলল, তুমি কি আরো দাগ দেখতে চাও? আমার সারা শরীরে দাগ। আর তোমার অনুমতি না পেলে আমি কাউকেই বিয়ে করতে পারবনা, যার ফলাফল হবে আরো মারের দাগ পড়বে আমার শরীরে।
কি বলব বুঝতে পারছিলাম নাহ। হঠাত মাথায় আগুন চড়ে গেল। ওকে এক ধাক্কায় সরিয়ে দিলাম, ওর দিকে না তাকিয়েই হাটতে শুরু করলাম আর শুধু বললাম ওকে যাও, আমি বিদায় দিয়ে দিলাম। পিছনে আর একবারও তাকালাম নাহ, পাছে যদি মাথার আগুনটা আবার নিভে যায়। পিছন থেকে শুনলাম আমার অনেক পরিচিত এক নারী কান্নাজড়িত কন্ঠে ডাকছে আমায়। কিন্তু আমাকে যে হাটতেই হবে, থামার সুযোগ নেই। হাটতে হাটতেই এই কন্ঠটা ক্ষীন থেকে ক্ষীনতর হবে, তারপর এক সময় হারিয়ে যাবে রাস্তার শব্দের ভীড়ে!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন