সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

কিছু কথা বলছি শুধু “আমার” জন্যে-২

সূচনা লিখতে লিখতেই আমি এমন কিছুদিনের মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম, যা শুধু অনুভব করা যাবে আসলে লিখা যাবে না। লিখার চেষ্টা করার আগে কিছু কথা রইলো বাকি। সেগুলো গুছিয়ে লিখার মত আমার হয়ত সেই হাত নেই, তারপরও মনে হতে পারে আগা নাই মাথা নাই কি পাগলের প্রলাপ বকছি। আমি আমার মতই লিখে দিচ্ছি। কারো নাম প্রকাশে আমি ইচ্ছুক নই, তাই হয়ত আমি সে ও তুমি ইউজ করবো। আসলে গল্প লিখা সহজ কিন্তু নিজের কিছু সুখের কথা শেয়ার করা অনেক জটিল একটা কাজ বুঝতে পারছি নিজে লিখতে বসে।

চট্রগ্রাম আমার লাইফের সেরা কিছু সময়ের সাক্ষী। ফেনী আমার এখন ভাল লাগে না, আগে ফেনীকে খুব মিস করতাম, এখন অসহ্য লাগে। নামটা শুনলেই জানি কেমন লাগে। কার কেমন লাগে সেটা জানি না। আমি চট্রগ্রামকে ভালো করে চিনেছিলাম ২০০৮ সালে, প্রাইভেট পড়িয়ে কিছু পয়সা পাতি জমিয়ে ঢাকা-চট্রগ্রাম ট্রাভেল করে প্রেম করা পাবলিক আমি। নিজের সাহস চিন্তা করলে এখন ভাবি আমিই কি সেই?

গত পোস্টে আমি কিছু সূচনা লিখতে গিয়ে কি সব যে বললাম, অনেকে হয়ত ভাববে নিজেকে আমি অনেক পিএইচডি মনে করি এই প্রেমে। হাহা। এরকম ভাবার কোন কারন নেই, আসলে আমি অনেক বোকা এই বিষয়ে। রুবেল অরিয়ন ভাই নিজেই আমার পোস্ট পড়ে সেটাই মনে করেছে। আমার তাই ধারনা।

আগের পোস্ট:  কিছু কথা বলছি শুধু “আমার” জন্যে-১

এইখানে ৩/৪ টা কমেন্ট আমি শেয়ার করবো যারা আমার প্রথম আর দ্বিতীয় প্রেম নিয়ে সব জানে, দেখেছে। বাকিটা বুঝে নিতে হবে আপনাকে- আমার সম্পর্কে অথবা তার/তাদের সম্পর্কে। আমি কাউকে ছোট করছি না। আমি তাদের জন্যে এখনো দোয়া করি ওরা ভালো থাকুক। মনে মনে বলি আমার জন্যেও দোয়া করিও তুমি। আমি তোমার খারাপ চাই নি। চাই ও না।



এক সাথে দুইটা প্রেম পুরোপুরি অনৈতিক! সে তোমারে ঝুলায় রেখে আরেক ছেলের সাথে নষ্টি ফষ্টি না করে তোমাকে আগেই বাদ দিতে পারতো! ওর মনে ধর্ম কর্ম বলে কিছু নাই! নাই নৈতিকতা!আর ২য় জন তো সুযোগের সদ্বব্যবহার ছাড়া কিছুই করে নাই! ও সময়ে সাথে তোমাকে ব্যবহার করে আবার তোমাকেই একা রেখে চলে গেছে!! ওর যখন তোমার সাথে রিলেশন ছিল ও তখন একটা সিউরিটির জন্য তোমার সাথে রিলেশন কন্টিনিউ করছে! আর এখন নিজে একটা ভালো পর্যায় এসে গেছে তাই তুমি মুল্যহীন!


তুমি যদি খারাপ হইতা তাহলে অনেক কিছুই করতে পারতা! চাইলেই একটা মেয়ের অনেক ক্ষতি করা যায়-কিন্তু তুমি তা করো নাই! তোমাকে আমি বুঝি না! কেন যে কিছু করো নাই তোমার জায়গায় আমি হলে আমিও হয়তো অনেক কিছুই করতাম!
তোমার প্রবলেম একটাই তুমি মেয়েদের মায়ার জালে খুব তারাতারি আটকে যাও! সবই কে নিজের মতো করে বিশ্বাস করো!  – ঘুমন্ত ফড়িং

বাহ মানুষকে প্রেমের গল্প শুনানোর লোভ দেখিয়ে ফাউ কথা পড়ায় নিলি! প্রেম করছস বলেই তো জানস প্রেম কি জিনিস, না করলে তো একটা অধ্যায় অজানা থাকতো! যারা ভালো মানুষ তারা নিজের ভালোর চেয়ে পরের ভালো বেশি ভাবে, আর যারা সার্থপর তারা কি সেটা তো জানসই। সো একটা ছেলে বা মেয়ে লাইফে কয়টা প্রেম করে বা কেন করে? এসব শুনেই মন্তব্য করাটা বা সবাইকে এক ক্যাটাগরিতে বিচার করাটাকে আমি ভুল মনে করি।
সম্পর্ক মানেই যে ভালোবাসার ছড়াছড়ি তা না, সার্থপররা নিজের সার্থের জন্য অন্যকে ধোকা দেয়। তাই কেউ বারবার প্রেমে পাবার চেষ্টা করতে পারে!। তাই নই কি? আমিও চাই তোর জীবনে আবারো প্রেম আসুক ভালোবাসা আসুক তবে ভয়ও লাগে কারন ভাল-মন্দ তো আর কথায় বুঝা যায়না, তাই মন থেকেই দোয়া করি যেন লাভেবল কেউ তোর লাইফে আসে।আমিন! 
তুই তো ভালবাসার কাঙ্গাল, কেউ যদি কয় আমি তোমাকে ভালবাসা দিবো বিনিময়ে তোমাকে আগুনে ঝাপ দিতে হইবে, তুই তাও করবা।  -নিলা

অসম্পূর্ন কাহিনী, লিখছই যখন তোমার উচিত ছিল পুরোটা শেয়ার করা, তবে তা তোমার দুইটা প্রেমের কাহিনী শুনতে নয়। মানুষ মানুষকে কিভাবে ঠকায় বা মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে সে সম্পর্কে মানুষকে জানানোর জন্যে, কিছুটা সচেতন হবার জন্যে। আর তোমাকে ঠকিয়ে এখন প্রথমজন কি অবস্থায় আছে সেটাও মানুষের জানা দরকার। কাউকে কষ্ট দিয়ে বা ঠকিয়ে কেউই সুখি হতে পারে না, এটা সম্ভব না।আর কি বলব তুমি যখন নিজেই ইচ্ছে করে সব দোষ নিজের কাধে নিতেছো সেখানে আর কি বলবো?
-নিরা
আমার আর কিছু বলার নাই “তোমাকে” নিয়ে, কিছুটা সাম্যক ধারনা হয়ত পাচ্ছেন। কিন্তু আমি সাজাতে চেয়েছিলাম এইভাবে যেটা তুমি ভাবনি-
“কর্পোরেট অফিসে কুচকানো শার্ট পড়ে আসা যুবকের মত বোহেমিয়ান আমি।

শাহজাহানের অমূল্য তাজমহলের কোন মূল্য নেই আমার কাছে। রাজা গদিতে বসে হুকুম দিয়ে মার্বেল পাথর আনা তত টা কষ্টকর নয়। লাখ শ্রমিক কে হুকুম করে নিজের প্রেমের নিশানা তৈরী টা ঠিক মেলে না। চকচকে শ্বেতপাথর কে আমি প্রেমের একক ধরবো না। আমার রুমের দেয়াল গুলো ভেজা থাকে। চুনখসা দেয়াল থেকে সুখ খসে পড়ে অবিবরত। বৃষ্টির জন্য সামনের বিশাল লন না, ছাদ চুইয়ে পড়া পানির ছিটেফোটা আমাদের জন্য যথেষ্ট হবে। যদি হাত ধরো, তবে সেদিন আমি রিকশায় ভিজবো তোমাকে নিয়ে। রিকশায় ভেজা বোধহয় প্রচন্ড রোমান্টিক কোন ব্যাপার। প্রেমে আমি অনেক কাচা, আমাকে প্রনয় শিখিয়ো পুরোটা পথ। মার্সিডিজ কিংবা ল্যান্সার গুলো আমাদের ফেলে শো শো বেগে এগিয়ে যাবে সময়ের রাস্তায়। আমাদের আস্তে আস্তে চলা জীবন রিকশায় তুমি অনেক টা ক্ষন বসে থেকো?

আমার চশমার গ্লাসে পানি জমলে আমি ঠিক দিক ঠাওরাতে পারি না। আমার জীবনের দিক ঠাওরানোর জন্য পাশে থেকো পুরোটা সময়। আর কুচকানো শার্ট পড়বো না, তুমি যত্ন করে শার্ট টা একটু ইস্ত্রী করে দিও? টান টান শার্টের পকেটে সুখ রেখে সকালে ঘর থেকে বেরোতে চাই। তুমি রং চটা কাঠের দরজা ধরে দাড়িয়ে থেকো। হয়তো সিড়ির মুখে গিয়ে পিছন ফিরে তাকাবো একটি বার, দাড়িয়ে থেকো একটু তুমি ততক্ষন।” -দাড়ঁকাক

নাহ কর্পোরেট অফিসে কুচকানো শার্ট পড়ে যাওয়া ছেলেটাকে কেউ এখন আর জিজ্ঞেস করে না মুখের দাড়ি কেন শেভ করে আসে না। নাহ আমি সেই অর্থহীনের অদ্ভুত ছেলেটা নই। মনে আছে সেই সকালে পাশে বসে সাগর পাড়ে কথা বলতে বলতে বিকাল হয়ে যাওয়া, সাগরের প্রতিটি ঢেউ সাক্ষি ছিল এই সময়টার। আমাদের আস্তে আস্তে চলা জীবন সাগর পাড়ে তুমি অনেকটা ক্ষন বসে থেকো। প্রতিটা ঢেউ আছড়ে পড়বে আমাদের সামনে, ঝিনুক কুড়িয়ে সাদা পাঞ্জাবিতে তোমার হাতে যখন দিব শত ব্যস্ততা হারিয়ে যাবে সেই ঝিনুক কুড়ানোর মাঝে। সাদা পাঞ্জাবির পকেটেই থাকুক সুখটুকু, রিক্সা করে যাবার বেলায় পেছনে বারবার না তাকালেও চলবে, আমি কিন্তু তাকিয়েই থাকব রিক্সা মিলিয়ে যাবার পরেও। জীবন থেকে মিলিয়ে যেওনা আবার কারন দিক ঠাওরাতে পারবোনা বলে দিয়েছি আগেই, বিকেলের রিক্সা করে ব্যস্ত শহরে পাশাপাশি বসে তাকিয়ে থাকা যেন #ভ্যানকুভারের রায়টের সময় তোলা ছবিটার কথা মনে করিয়ে দেয় আমাদের। আমি দাঁড়িয়ে থাকবই ততক্ষন যতক্ষন না তুমি একটি বার ফিরে তাকাবে।

নতুন করে প্রতিদিন তোমার প্রেমে আমি হাবুডুবু খাবো সেই অদ্ভুত ছেলেটি আমিই ছাড়া আর কেউ না কারন তো তুমি জানোই আমি প্রেমে অনেক কাঁচা।

চারিদিক নিরব।
বিকেল বেলা।

তুমি আর আমি বসে আছি সাগর পাড়ে, সাগরটা তোমার পরিচিত বাট লোকেশানটা ভিন্ন। হ্যা আমি সেইন্ট মার্টিনের কথা বলছি আজ, যেখানে বসে আছি ওখান থেকে নুহাশের বাড়িটা দেখা যায়। জানি কক্সবাজারের কথা বললেই তোমার রাগ উঠে। হাহা, কেন রাগ সেটা তোমার আর আমার মাঝেই না হয় থাক। তাই কখনো কক্সবাজারে নিবো না দুজনই পণ করেছি নিজেদের কাছে। তাই সোজা চলে আসা এখানেই। তুমি লাল শাড়ী আর আমি সাদা পাঞ্জাবী পড়ে বসে আছি আমরা দুজন দুজনের হাত ধরে। বার বার শুধু #ভ্যানকুভারের রায়টের সেই ছবিটার কথা মনে করে দেয়। সন্ধা নেমে যাচ্ছে বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে। তুমি বললে আসলে আসুক না-ভিজবো একসাথে আজকেই।

শেষ যেদিন তোমার সাথে দেখা সেটা জানিয়ে আজ এইখানেই বাদ দেই আমার ডায়েরী?

কাল ম্যাডামের সাথে দেখা করে কেউ যদি জিগায় আপনার অনুভুতি কি? উত্তর হবে-জানি না, এটা কেমন কথা? কথাটা এখানেই। আমাদের দুইজনের স্বপ্ন যা ছিল তা কাল কিছুটা পুর্ণ হয়েছে।
-ম্যাডাম শপিং করেছে, ওর স্বপ্ন ছিল আমার সাথে শপিং করবে-ট্রায়াল দিলো আর কি!! বাকিটা বুঝে নেন।
-আসার পথে রিকশায় বৃষ্টিতে ভিজেছি এটা আমার স্বপ্ন ছিল অনেক দিনের।
স্বপ্নের শেষ নাই। কাল আমি কিন্তু সাদা পাঞ্জাবি পরে যাইনাই, সাদা শার্ট পরে গিয়েছিলাম।

পুনশ্চঃ শেষের লিখাগুলো আমি আমার ফেইসবুক ওয়াল থেকে শেয়ার দিলাম, একটা সময় ফেইসবুকে কিছু ভাবুক কথা আসার মানেই ছিলে “তুমি”


রণাঙ্গন থেকে বলছি
১৭/১১/১৩


আমার পরের ব্লগ পড়তে পারেন-

কিছু কথা বলছি শুধু “আমার” জন্যে-৩
কিছু কথা বলছি শুধু “আমার” জন্যে-৪



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Baahubali: The Beginning - Plot Summary

Baahubali: The Beginning Plot Summary When Sanga and her husband, part of a tribe living around the province of Mahismathi, save a drowning infant, little do they know the background of the infant or what the future holds for him. The kid grows up to as Shivudu, a free-spirit wanting to explore the mountains and in the process learns of his roots and then realizes the whole purpose of his life and ends up confronting the mighty Bhallala Deva! It's a tale of two cousins in the Kingdom of Mahispati, India. Balla fights his way with ccousin Bahuballi for the throne. Young Sivudu grows in the tribes and travels to the distant lands above the waterfalls to fall in love with the beautiful Tamana, the tribal warrior and helps in her quest to rescue Devasena a prisoner from the claws of King Balla.In this quest he finds out that the legendary King Bahuballi is his father and Devasena the prisoner is his mother from the slave commander in chief katappa of King Balla. Ka...

আমার বউ

***বেশ কয়েকদিন আগে পোষ্টটা ফেবু সুডুতে দিয়েছিলাম। অনেক কমেন্টে ভেসে গিয়েছিলাম। সেই কথাগুলো হটাত মনে পড়লো। তাই শেয়ার করা। রুবেল ভাই এর কাছে আনুরোধ থাকবে সুডু গ্রুপ থেকে আমার পোষ্টটা খুজে লিকঙ্কটা আমাকে দিবেন পিলিজ লাগে। আমি সেই জুলাই মাসের পোস্টটা পাচ্ছিনা। গ্রুপে টাইম লাইন না থাকায় অনেক কষ্ট সেটা বুঝলাম। হাহাহা।*** কিছু পারসোনাল কথা শেয়ার করিঃ আমার বউ আমাকে যেদিন জিগায় আমার পূর্বের প্রেমের কথা আমি তাকে নিরাশ করি নাই-সব কই দিছি। এরকম সৎ সাহস কয় জনের আছে? -আমাগো যেদিন আংটি বদল হয় সেদিন আমার বউ আমাকে বলে তোমার প্রাক্তন প্রেমিকাকে জানাও নাই তোমার যে আজ আংটি বদল হচ্ছে? -আমি বলি না -ও বলে কি বলে কি বলে ফোন দাও? আমার কাছে নাম্বার ছিল না সেই কবে ডিলিট করে দিছি। মনেই করতে পারতেছিলাম না বউ যে আমার লগে প্রথম রাইতেই মজা লইতেছে বুঝতেছিলাম, যাই হোক পিড়াপিড়িতে ফোন নাম্বার জোগার করা হইলো। আমি তো ফোনই দি না জোর করে ও নিজেই ডায়াল করে বসে। ফোনটা ধরে প্রাক্তন প্রেমিকার মা। আহা-আমি আমার বউকে ফোনটা দিয়া বলি কথা কউ ওর মা ধরসে। ও নিজে হাসতে হাসতে শেষ। যাই হোক প্রাক্তন...

প্রেম VS ভালোবাসা

একটা মেয়ের শরীরের গন্ধ তোমার ভালো লাগে। এইটা হচ্ছে প্রেম। আরেকটা মেয়ে আছে , যাকে তুমি অনুভব করো। তাকে ভালো লাগার জন্য তার উপস্থিতি কিংবা শরীরের গন্ধ লাগে না। এটা হচ্ছে ভালোবাসা। কোন একটা মেয়ের সাথে রুমডেট করলে তুমি আনন্দ পাও। আরেকটা মেয়ে আছে যার কথা ভাবলেই তুমি আনন্দ পাও। প্রথমজন হচ্ছে তোমার প্রেমিকা। দ্বিতীয়জন হচ্ছে তোমার ভালোবাসার মানুষ। তোমার বন্ধু মহলে কোন একটা মেয়ে আছে যার সাথে তুমি গা ঘেঁষে বসার জন্য অস্থির থাকো। এই মেয়েটি হচ্ছে তোমার কামনার বস্তু। একই ভাবে তোমার মস্তিস্কের অন্দরমহলে একটা মেয়ে আছে যার সাথে তুমি গা ঘেঁষে বসার জন্য অস্থির না। কিন্তু তার অনুপুস্থিতির জন্য তুমি অস্থির। তার সাথে কথা বলার জন্য তুমি অস্থির। এই মেয়েটা হচ্ছে তোমার ভালোবাসার মানুষ। একটা মেয়ের নুড পিক দেখার জন্য সব সময় তুমি অপেক্ষা করো। আরেকটা মেয়ে আছে যার নুড পিক তোমার মাথাতেও আসে না । চাইলেও তুমি আনতে পারো না। প্রথমজন হচ্ছে তোমার প্রেমিকা। পরের জন হচ্ছে তোমার ভালোবাসা। একটা মেয়ের সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনে মজা নেয়ার পরেও তুমি মেয়েটার কথা ওইভাবে চিন্তা করো না। সব কিছু ফোনের ওই মজা পর্যন্তই। কিন্তু ...