সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চুমু

চুমু খাওয়া বা বুকের উপর পড়ে থাকাটা ভালবাসার অংশ হলেও আরো কিছু স্পর্শ আছে যা তোমাকে শুন্যে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। যার অর্থ শুধু কামনা না, ভালবাসি তোমাকে। প্রচন্ড ভালবাসি।

তোমার ভালবাসার মানুষটা যখন তোমার সামনে শাড়ি পড়া, তার পেছনে দাঁড়িয়ে আঁচল সরিয়ে পিঠে একটা চুমু খাওয়ার মানে জানো? তোমার চুমু তাকে বলে দিচ্ছে তুমি তার ভরসা।  তোমার ঠোঁট তার পিঠ ছুতেই সারা শরীর কেঁপে উঠবে। সে জানবে তার সামনে হাজার বাঁধা এলেও তার পিঠের উপর তোমার নিশ্বাস আছে। এক রাশ ভরসা দিয়ে তুমি তাকে আগলে রেখেছ।

তোমার ভালবাসা যখন তোমার সামনে স্লীভ লেস ব্লাউজ পড়া, তুমি তখন তার পেছনে দাঁড়িয়ে কাঁধে হাত রাখ। বাহুতে নাক ঘষে দাও। হাতের তালুতে পুরো হাত টা ছুঁয়ে দাও। এর মানে কি জানো? সে তোমার আমানত। তোমার সর্বস্ব জুড়ে শুধুইই সে ।

হাতের উলটো পিঠে চুমু খাওয়ার মানে জানো? ইউ আর মাই প্রিন্সেস। নট আই যাস্ট লাভ ইউ।  আই রিস্পেক্ট ইউ মোর।

পেটের উপর নাভির ডান পাশে চুমু খাওয়ার মানে জানো? আমার অস্তিত্ব তোমার মাঝে। আমি স্বামী, আমি বাবা, আমি সংসার।

ঘাড় থেকে চুল সরিয়ে কানের পেছনে চুমু খাওয়ার মানে জানো? প্রচন্ড আদর চাই। তোমার ভালবাসার তাপে চোখের সামনে আমি আইস্ক্রিমের মত গলে যেতে চাই।

হাতের উপর শুইয়ে দিয়ে গলার ঠিক মাঝ খানে চুমু খাওয়ার মানে জানো? আজ তোমায় স্বর্গ দেখিয়ে দিব ।

দুহাত দিয়ে গাল চেপে নাকে নাক ঠেসে ধরার মানে জানো? মানে হচ্ছে পাগলী একটা। আমার ভালবাসার পরী।

কোমড়ের উপর পিঠের ঠিক নিচে একদম মেরুদন্ড বরা বর চুমুটা কি বলে জানো?

আমি তোর রাজা এ রাজ্যে রানী শুধু তুই.........

আর যদি কাওকে ভালবেসে খুন করতে চাও তাহলে, মুখো মুখি সামনে গিয়ে দাঁড়াও। কপালের উপর সিথী বরাবর ঠিক দুই ভুরুর মাঝে ঠোঁট লাগিয়ে পড়ে থাক অনন্তকাল। মাথা তুলে দেখবে জলে ভরা এক জোড়া চোখ কি পরম শ্রদ্ধায় তাকিয়ে আছে তোমার দিকে।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভালোবাসার চিঠি – (আসল চিঠি সহ!)

প্রিয় ইতি, আজ অনেকদিন পর লিখতে বসলাম, হাতের লিখাটাও আর আগের মত নাই, যাচ্ছেতাই লিখা আজকাল। হাতের লিখা দেখে এক সময় আমাকে বলেছিলে “তোমার হাতের লিখা এত সুন্দর কেন?” আর এখন সেই লিখা দেখলে আমি নিজে হাসি। জানি না কেন এই পরিবর্তন, লাইফের সাথে সাথে হাতের লিখার এরকম পরিবর্তন আমি আসলে নিজেই অবাক। চিঠিটা হাতে পাবার পর পড়তে পারবে কিনা জানি না। সেই যাই হোক, লিখাটা শুরু করা হল ঈদ ভেবে। এক এক করে ঈদ পার হয়ে যায়, আর তোমার কথাও ভুলে বসি আজকাল। মনে পড়া জিনিষটা আজকাল ফিল হয় না। আর নিজ থেকে চাইও না তোমার কথা আমার মনে পড়ুক। আজ পড়ছে বলেই পুরানো অভ্যাস, কলম নিয়ে বসে গেলাম। বেশিদিন হয়নি ছেড়ে চলে গিয়েছি দুজন দুজনের জায়গা ছেড়ে। ভাবতে অবাকই লাগে আমাদের দেয়া নিজেদের মিথ্যা আশ্বাসগুলোর কথা মনে পড়লে; পাশাপাশি থাকার ইচ্ছে, না দেখে থাকার আকুতি, কবে দেখা হবে সেই চিন্তায় দিন সপ্তাহ মাস পার করা। মনে কি আছে তোমার ৪৪২ দিন পর একবার আমাদের দেখা হয়েছিল? টিএসসিতে বসে অনেক আলাপ করেছিলাম নিল কালারের আমার পছন্দের একটা ড্রেস পড়ে এসেছিলে, তোমার মনে না পড়লেও আমার স্পষ্ট মনে আছে। অনেকদিন পর...

আমার বউ

***বেশ কয়েকদিন আগে পোষ্টটা ফেবু সুডুতে দিয়েছিলাম। অনেক কমেন্টে ভেসে গিয়েছিলাম। সেই কথাগুলো হটাত মনে পড়লো। তাই শেয়ার করা। রুবেল ভাই এর কাছে আনুরোধ থাকবে সুডু গ্রুপ থেকে আমার পোষ্টটা খুজে লিকঙ্কটা আমাকে দিবেন পিলিজ লাগে। আমি সেই জুলাই মাসের পোস্টটা পাচ্ছিনা। গ্রুপে টাইম লাইন না থাকায় অনেক কষ্ট সেটা বুঝলাম। হাহাহা।*** কিছু পারসোনাল কথা শেয়ার করিঃ আমার বউ আমাকে যেদিন জিগায় আমার পূর্বের প্রেমের কথা আমি তাকে নিরাশ করি নাই-সব কই দিছি। এরকম সৎ সাহস কয় জনের আছে? -আমাগো যেদিন আংটি বদল হয় সেদিন আমার বউ আমাকে বলে তোমার প্রাক্তন প্রেমিকাকে জানাও নাই তোমার যে আজ আংটি বদল হচ্ছে? -আমি বলি না -ও বলে কি বলে কি বলে ফোন দাও? আমার কাছে নাম্বার ছিল না সেই কবে ডিলিট করে দিছি। মনেই করতে পারতেছিলাম না বউ যে আমার লগে প্রথম রাইতেই মজা লইতেছে বুঝতেছিলাম, যাই হোক পিড়াপিড়িতে ফোন নাম্বার জোগার করা হইলো। আমি তো ফোনই দি না জোর করে ও নিজেই ডায়াল করে বসে। ফোনটা ধরে প্রাক্তন প্রেমিকার মা। আহা-আমি আমার বউকে ফোনটা দিয়া বলি কথা কউ ওর মা ধরসে। ও নিজে হাসতে হাসতে শেষ। যাই হোক প্রাক্তন...